Skip to main content

Featured

Gaza Famine: Breaking World's Heart

Gaza Famine: Humanity’s Degradation & The Silent Watch of 8 Billion People Gaza Famine: Where is Humanity in the Face of Unprecedented Cruelty? The unfolding Gaza famine has become one of the most heart-wrenching crises in modern times. As millions of innocent lives struggle for food, water, and safety, the world is asking: why so cruel the Israel in its actions? The degradation of humanity is visible, yet silence from global powers raises an even deeper question — where is humanity? 8 Billion People Are Watching — But Doing Nothing Today, 8 billion people are watching this crisis unfold in real-time through media and reports. Yet, instead of action, there is paralysis. The world has witnessed famine, wars, and displacement before, but no such atrocity record in global history compares to the scale and cruelty of what Gaza is facing today. What Has Technology Taught Us About Humanity? With satellite...

IRAN ISRAEL WAR 2025

 13 জুন 2025, হঠাৎ ইস্রায়েল কর্তৃক ইরানের উপর আক্রমণ বিশ্ব কে  হতবাক করেছে  | ইস্রায়েল  মনে করছে আশেপাশের দেশগুলির (জর্দান, সিরিয়া, লেবানন , মিশর ) মতো ইরানকে দখল করে নিবে | কিন্তু ইরান তার দাঁত  ভাঙা জবাব দিয়েছে | ধন্যবাদ ইরানকে |

একমাত্র মুসলিম দেশ যে ইসরাইলকে মোকাবিলা করতে পারে  | নেতানিয়াহু ট্রাম্প এর বক্তব্য থেকে বোঝা যায় আমেরিকার পরোক্ষ  যোগসাজশে ইস্রায়েল এই আরেকটি স্বাধীন সারভৌম দেশের উপর হঠাৎ আক্রমণ করে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্গন করেছে | আন্তর্জাতিক আদালতে এই দুই  দেশের শাস্তি হওয়া দরকার |

ইরান একমাত্র মুসলিম দেশ যে ফিলিস্তিনিদের মনে সাহস যোগাচ্ছে| অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রগুলির এখনই সময় সেই ইরানকে যেকোনো ভাবে সহায়তা করা| কোনোভাবেই ইরানকে যেন ইরাকের মতো হতে না হয় |আরব রাষ্ট্র গুলির উচিৎ জরুরি মিটিং করে আমেরিকাকে এই যুদ্ধ থেকে দূরে রাখা |

বিশ্বের  জানা আছে যে, মিথ্যা কারণ দেখিয়ে বুশ ইরাক আক্রমণ করেছিল ২০০৩ সালে  | ইরাক আক্রমণের পর দেখা গেল ইরাকে আসলে কোন পরমাণু অস্ত্র নেই | যে মিথ্যা কারণ দেখিয়ে আমেরিকা তার সহযোগীদের নিয়ে একটি স্বাধীন সারভৌম দেশকে ধ্বংস করছিল, অন্যায় ভাবে সাদ্দাম হোসাইন কে ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে মৃত্যু দিয়েছিল তার  পুনরাবৃত্তি বিশ্ব আর দেখতে চায় না |

এখন থেকেই পাকিস্তান, তুরস্ক, চীন রাশিয়া আরব রাষ্ট্র গুলিকে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিতে হবে | অন্য মহাদেশ থেকে এসে আমাদের এশিয়া মহাদেশে আমাদেরই আরেক প্রতিবেশী দেশের উপর জোরপূর্বক অবৈধ অস্ত্র অর্থের অহংকার দেখিয়ে অবৈধভাবে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করবে ,  দেশের প্রাকৃতিক তেল সম্পদ ছিনিয়ে নিয়ে যাবে এটা আমরা এশিয়ান হিসাবে কিছুতেই হতে দিবো নাএভাবেই এশিয়ান রাষ্ট্র গুলিকে প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হতে হবে  |

এরজন্য যে অস্র সহায়তা দরকার আশা করি তা চীন, উত্তর কোরিয়া, রাশিয়া যোগান দিতে পারবে | আর এর জন্য আরব রাষ্ট্র অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রগুলিকে আর্থিক সহায়তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে | যথাযথ হুমকি ধমকি দিয়ে আমেরিকা কে তাড়ানোর ব্যাবস্থা করতে হবে | বর্তমানে মধ্য প্রাচ্যে আমাদের একমাত্র মুসলিম শক্তি ইরানকে বাঁচাতে হবে | ইরান পরাজিত হলে আমাদের এশিয়া পরাজিত হবে, মুসলমানরা পরাজিত হবে | তাই শুধু নিজের স্বার্থ চিন্তা না করে ভৌগোলিক আঞ্চলিক সার্বভোম স্বাধীনতা রক্ষার জন্য এশিয়ার দেশ গুলোকে এখনই জাগ্রত হতে হবে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে |

অবৈধ ভাবে, অন্যায়ভাবে আন্তর্জাতিক আইনের তোয়াক্কা না করে 2003 সালে একটি মুসলিম দেশকে ধ্বংস করে সেখানে একটি পুতুল সরকার কায়েম করে আমেরিকা অবিচার প্রতিষ্টা করেছে | কোথায় আর চার পরাশক্তি ? তারা কেন চুপ করে আছে ? কোথায় জাতিসঙ্গ ? তারা কি এর বিচার করতে পেরেছে ? তারা কি আবার 2003 এর পুনরাবৃত্তি দেখতে চাচ্ছে ?

বর্তমানে ইরানকে নিয়ে নাটক তৈরি করছে ট্রাম্প প্রশাসন | শুধু তাদের পারমাণবিক অস্ত্ৰ থাকবে আর কারো অধিকার নাই পারমাণবিক অস্ত্ৰ তৈরি করার | ভারত পাকিস্তান কিভাবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করলো ? তখন তো তাদের কোন মাথা ব্যাথা দেখি নাই | এখন ইরানকে নিয়ে কেন এত মাথা ব্যাথা ?

আক্রমণ করলো ইস্রায়েল আর ধমক দিচ্ছে, আক্রমণের হুমকি দিচ্ছে ইরানকে | এটাই কি মার্কিন নীতি ? এটাই কি বিচার ? অন্নান্য শক্তিশালী দেশগুলো যদি আমেরিকাকে থামাতে না পারে তবে সামনে শত শত লাদেন আই এস যুদ্ধা তৈরি হবে তখন এর খেসারত দিতে হবে আমেরিকা তার সহযোগী দেশগুলিকে|

জোড় যার মুল্লক তার এই নীতিতে হাটছে আমেরিকা | বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবিচার সন্ত্রাস কায়েম করতে যাচ্ছে | কিন্তু আর কতদিন চলবে এই অবিচার সন্ত্রাস ? অন্যান্য রাষ্ট্রগুলি কি নিজেদের বিবেক বুদ্ধি ভুলে গিয়ে অন্ধ সাপোর্ট দিয়ে যাবে এই জালিম দেশটিকে?

কোথায় আরব বিশ্ব ? তারা কি চায় ইরাকের মতো অন্যায় ভাবে আন্তর্জাতিক আইনের তোয়াক্কা না করে আরেকটি মুসলিম দেশকে ধ্বংস করুক | তারা কি এখনো আমেরিকার সাথে বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করবে না? মধ্যপ্রাচ্য থেকে মার্কিন ঘাঁটি সরিয়ে নেয়ার জন্য প্রতিবাদ করবে না ?

বর্তমানে মুসলিম বিশ্বের কান্ডারি ইরান | এই দেশকে ধরে রেখে মুসলমানদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে | এই ব্যাপারে অর্থাৎ যুদ্ধ বন্ধের জন্য আরব বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে | তাদের ভিতরে ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগিয়ে তুলতে হবে | ইসলাম ধর্মের নিয়ম নীতি অনুসরণ করে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে |

তুরষ্ককেও এই ব্যাপারে আগাতে হবে | প্রয়োজনে ইসলামের স্বার্থে তাদেরকে NATO ত্যাগ করতে হবে | সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের সংঘ ত্যাগ করে ইসলামের পতাকা তলে আসতে হবে | ওসমানী আব্বাসীয় খেলাফতের পুনর্জাগরণ ঘটাতে হবে |তবে এখন আর তলোয়ার নয় আধুনিক অস্ত্র বানাতে হবে প্রয়োজনে মুসলিম রাষ্ট্র গুলির সাথে বৈঠক করে চাঁদা আদায় করে অন্য দেশ থেকে আধুনিক অস্ত্র কিনে আনতে হবে |

আমরা মুসলমানরা সন্ত্রাসের কাছে মাথা নত করবো না | বীরের মতো আমাদের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়ব| আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করতে হবে | অন্যথায় পরকালে যে দীর্ঘ জীবন অপেক্ষা করছে তারজন্য আল্লাহর কাছে জবাব দিহি করতে হবে |

ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্য | পড়ার পর মতামত দিন কমেন্ট সেকশন | আপনার বন্ধু বান্ধব বিভিন্ন ফোরাম শেয়ার করে মানুষকে মোটিভেট করুন যুদ্ধ বন্ধের জন্য | 

 

Comments

Popular Posts